এমেরিকাবাসী ভোটের পর শান্তিতে ঘুম দিয়ে কিছুক্ষণ পর আবার যে যার কাজে যোগ দিবে, আর আমাদের বাঙালী খাওয়া দাওয়া ছেড়ে এখন ও ট্রাম্প নিয়া পইড়া আছে।
জাতির এই চুলকানি দেখে আর চুপ থাকতে পারলাম না।
জাতির এই চুলকানি দেখে আর চুপ থাকতে পারলাম না।
নারী নেতৃত্ব হারাম সেটা আমরা না বুঝলে ও এমেরিকানরা ঠিকই বুঝল। আর আমাদের দেশের মসজিদ ছেড়ে মন্দিরে গিয়ে দুয়া করা মুসলিমরা তাই হিলারীর জন্য দোয়া করে গলা শুকায় ফেলতেছে।
দেখে মনে হল হিলারী যেন মুসলিমদের রক্ষাকর্তা (নাউজুবিল্লাহহ)
দেখে মনে হল হিলারী যেন মুসলিমদের রক্ষাকর্তা (নাউজুবিল্লাহহ)
আর মুসলমানের ভাগ্য ট্রাম্প নির্ধারণ করে না। ব্ল্যাকদের ভাগ্য বিধাতাও সে না। বরং ট্রাম্পের ভাগ্যকেই নিয়ন্ত্রণ করেন আমাদের আল্লাহ। তিনি সেটা তার গলার সাথে ঝুলাইয়া দিয়াছেন। ট্রাম্পের বিজয়, হিলারির পরাজয় সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন আল্লাহ। অথচ ঘটনার আকস্মিকতায় আমরা তা ভুলে যাই। কি হবে, কি হবে ধ্বনিতে চারদিক কাঁপিয়ে তুলি।
মুসলিমদের বিশ্বাস এতই ঠুঙ্কু দেখে অবাক হয়। এত সহজে কি আমরা ফেরাউন আর নমরুদ এর কথা ভুলে যায়।
আর যারা হিলারী কান্নায় জর্জরিত তারা নিচের হাদীসগুলো ভাল করে পড়ুন।
১. যখন তোমাদের ধনী শ্রেণী কৃপণ হবে, যখন তোমাদের যাবতীয় কাজে কর্তৃত্ব তোমাদের নারীদের হাতে চলে যাবে, তখন তোমাদের জন্য পৃথিবীর উপরিভাগের চেয়ে অভ্যন্তর ভাগ অধিক কল্যাণকর হবে।” (তিরমিযী)
২. “হযরত আবু বকর ছিদ্দীক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। যখন নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিকট এ সংবাদ পৌঁছলো যে, (ইরানী) পারস্যের জনগণ কিসরার কন্যাকে তাদের বাদশাহ মনোনীত করেছে, তখন তিনি বললেন, সে জাতি কখনো সাফল্য অর্জন করতে পারে না, যে জাতি স্বীয় কাজকর্মের কর্তৃত্ব ও দায়িত্বভার একজন নারীর হাতে সোপর্দ করে।” (বুখারী ও তিরমিযী)
বোকারা নেতৃত্ব দেবে।
আমানতদারকে বিশ্বাসঘাতক ও বিশ্বাসঘাতককে আমানতদার মনে করা হবে।
বিদ্যা উঠে যাবে, মূর্খতার ব্যাপক হারে প্রসার ঘটবে।
লম্পট ও বদমাইশ টাইপের লোকেরা হবে সমাজের নেতা।
ঝুলুম নির্যাতন ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে।
আমানতদারকে বিশ্বাসঘাতক ও বিশ্বাসঘাতককে আমানতদার মনে করা হবে।
বিদ্যা উঠে যাবে, মূর্খতার ব্যাপক হারে প্রসার ঘটবে।
লম্পট ও বদমাইশ টাইপের লোকেরা হবে সমাজের নেতা।
ঝুলুম নির্যাতন ব্যাপক হারে বেড়ে যাবে।
এগুলো হচ্ছে কেয়ামতের কিছু বৈশিষ্ট্য।
শেষ সময়ে ঈমান রক্ষা করা হবে হাতে জ্বলন্ত আগুনের কয়লা রাখার চাইতেও বেশি কঠিন।
শেষ সময়ে ঈমান রক্ষা করা হবে হাতে জ্বলন্ত আগুনের কয়লা রাখার চাইতেও বেশি কঠিন।
★ হাদিসের উপর আমল করার প্রয়োজনীয়তা
মুসলিমরা মনে না করলেও! কাফেররা কিন্তু হাদিসের শিহ্মা থেকে শিহ্মা গ্রহন করে থাকে। যদিও প্রকাশ্যে তার সীকৃতি দেয় না।
মুসলমানদের নিরাপত্তা কিংবা অগ্রগতি, কোন কিছুই হিলারী কিংবা ট্রাম্পের জয়-পরাজয়ের ওপর নির্ভর করে না। মুসলিমদের নিরাপত্তা ও অগ্রগতি নির্ভর করে আল্লাহর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক এবং নিজেদের কর্মের ওপর।
আসুন, আল্লাহর দিকে রুজু হই, নিজের আমল ও কর্মপন্থা শুদ্ধ করি। তবেই আল্লাহ্কে আপনার সাথে পাবেন।
মুসলিমরা মনে না করলেও! কাফেররা কিন্তু হাদিসের শিহ্মা থেকে শিহ্মা গ্রহন করে থাকে। যদিও প্রকাশ্যে তার সীকৃতি দেয় না।
মুসলমানদের নিরাপত্তা কিংবা অগ্রগতি, কোন কিছুই হিলারী কিংবা ট্রাম্পের জয়-পরাজয়ের ওপর নির্ভর করে না। মুসলিমদের নিরাপত্তা ও অগ্রগতি নির্ভর করে আল্লাহর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক এবং নিজেদের কর্মের ওপর।
আসুন, আল্লাহর দিকে রুজু হই, নিজের আমল ও কর্মপন্থা শুদ্ধ করি। তবেই আল্লাহ্কে আপনার সাথে পাবেন।
আমার মতে মুনাফিক এর ছেয়ে প্রকাশ্য শত্রু (কাফের) অনেক ভাল।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথম একজন প্রেসিডেন্ট এলেন যিনি অন্তত হিপোক্রেইট নন। এই প্রথম আমেরিকার কোনো প্রেসিডেন্টের ভাষণ শুনে 'এহ, তুমি কত ভালো, সেইটা জানা আছে' ভাবনা আসবে না। ট্রাম্প অন্তত অন্তরে খুনি আর মুখে জেন্টলম্যান না। সে অন্তরে যা রাখে, মুখে সেটাই বলে। উপর দিয়া ভালো মানুষী নাই তার। এধরণের মানুষ পছন্দ করি।
আমেরিকা বহু মানুষের জীবন নষ্ট করেছে। বহু দেশকে ধ্বংস করেছে। আমেরিকা পৃথিবীর সব দেশের প্রাইভেসী নষ্ট করেছে। সেই প্রাইভেসী নষ্টের নাম আবার সুন্দর করে স্যাটেলাইট দিয়েছে। তখন গা চিড়বিড় করতো। এই এরাই যখন আবার শান্তির বানী শুনাই তখন রাগে ক্ষোভে যা তা করতে ইচ্ছে করতো। এখন অন্তত এই রাগটা থাকবে না। নিউক্লিয়ার উইপন হাতে নিয়ে শান্তির বানী, সভ্যতার ঝান্ডা উড়ানো অসহ্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন